আজ সমগ্র বিশ্বে আনাচে কানাচে মূর্তি বা ভাস্কর দিয়ে ভর্তি । অথচ আমরা একটু কী চিন্তা করছি এই মূর্তি বা ভাস্কর্য নিয়ে ।
আজ আমরা জানা অজানা অনেক অনেক ধরনের শিরিক করছি । যা আমরা বুঝতে পারছি না । আর এ বিষয়ে নিয়ে কোন ধরনের গবেষনা বা চিন্তা করি না ।
আমরা প্রতিটা কাজে নিজের অজান্তে শিরিক করছি । মহান আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করেছেন একমাত্র তাঁর কাছে মাথা নত করার জন্য ।
অথচ আমরা আজ কীসের নেসায় বা ক্ষমতায় বিভিন্ন ধরনের মূতি বা ভাস্কর্য বা মাজার বা দয়াল বা ভন্ডামি বা পাগলা বা ক্ষমতাশীল ব্যক্তি বর্গদের কাছে যে মাথা নত করছি ।
আকাশ এবং পৃথিবীর সৃষ্টিতে, দিন-রাতের পরিবর্তনে, মানুষের জন্য পণ্য নিয়ে সমুদ্রে ভেসে চলা জাহাজে, আকাশ থেকে আল্লাহর পাঠানো পানিতে, যা মৃত জমিকে আবার প্রাণ দেয়, এর মধ্যে সব ধরণের প্রাণীকে ছড়িয়ে দেয়, বাতাসের পরিবর্তনে এবং আকাশ এবং পৃথিবীর মাঝখানে মেঘের নিয়ন্ত্রিত চলাচলে —এসবের মধ্যে বিবেক-বুদ্ধির মানুষদের জন্য অবশ্যই বিরাট নিদর্শন রয়েছে। [আল-বাক্বারাহ ১৬৪
This is your very first post. Click the Edit link to modify or delete it, or start a new post. If you like, use this post to tell readers why you started this blog and what you plan to do with it.
Ø থাকবে ? আবু হুরায়রা (রাঃ) বর্ণনা করেন যে, রাসুলুল্লাহ (স্াঃ বলেন, ‘সর্বনিম্ন জান্নাতীর জন্য ৭ তলা (বাড়ি) থাকবে এবং তিনি ৬ষ্ট তলায় থাকবেন । তার জন্য ৩০০ জন দাস দাসী থাকবে যারা তার জন্য সকালে এবং বিকালে ৩০০ প্লেট ভর্তি খাবার নিয়ে আসবে। প্রতিটি প্লেট স্বর্ণ ও রৌপ্যের তৈরী হবে। প্রতিটি প্লেটে ভীন্ন ভিন্ন রকমের খাবার থাকবে। জান্নাতী ব্যাক্তি প্রথম প্লেট যে স্বাদ ও আনন্দ নিয়ে খাবে, শেষ প্লেটও একই স্বাদ ও আনন্দ নিয়ে খাবে। উক্ত দাস দাসীরা (খাবারের) সাথে ৩০০টি গ্লাসেhttps://bit.ly/3ec0l0v
Ø ভীন্ন ভীন্ন স্বাদের পানীয় (জুস) নিয়ে আসবে। জান্নাতী শেষ গ্লাসটিও প্রথম গ্লাসের মত মজা ও আনন্দ নিয়ে পান করবে। সে আল্লাহকে বলবে হে আমার প্রভু! তুমি যদি আমাকে পৃথিবীর সকল মানুষদেরকে খাবার এবং পান করার অনুমতি দাও তাহলেও আমার রাজত্তের সামান্যতমও
Ø কমবেনা । জান্নাতী ব্যাক্তির পৃথিবীর স্ত্রীরা ছাড়া ৭২ জন হুর স্ত্রী থাকবে এবং একজন স্ত্রী এক
Ø নির্দিষ্ট করে অর্থ করা সঠিক হবেনা। (ফাতহুল বারী ৬/৩২৫, দারুল
Ø মারিফা বৈরুত)। মোল্লা আলী কারী (রহঃ) বলেন, ‘সবচেয়ে উত্তম ব্যাখ্যা হচ্ছে যে, হাদিসে যেখানে দু’জন স্ত্রী কথা বলা হয়েছে তারা হলেন পৃথিবীর নারী। এবং একজন জান্নাতী ব্যাক্তির ৭২ জন স্ত্রী থাকবে যার ৭০ জন হুরদের মধ্য থেকে এবং ২জন পৃথিবীর (ইমানদার) নারীদের মধ্য থেকে হবে। (মিরকাত- ৯/৬০০)। আবু মুসা (রধিঃ) বর্ণনা করেন যে, রসুলুল্লহ (স্বঃ) বলেন, ‘নিশ্চয়ইজান্নাতে মুক্তা দিয়ে তৈরী ফাঁকা একটি বিশাল বাড়ি থাকবে। আকাশের
Ø দিকে যার উচ্চতা হবে ৬০ মাইল (১১১ কিলোমিটার) । এই বিশাল বাড়িতে মুমিনদের স্ত্রীরা থাকবে এবং মুমিন ব্যাক্তিরা (আনন্দের জন্য) তাদের কাছে যাবে। এ সকল স্ত্রীরা একে অপরকে দেখবেনা।’ (বুখারি-৩২৪৩, মুসলিম- ৭১৫৮)।https://bit.ly/3ec0l0v
যুলুম অত্যাচার ইসলামের একটি জঘন্য অপরাধ । যাকে সবাই ঘৃণা করে ।এর কারণে পার্থিব জীবনে মানুষ হবে লাঞ্ছিত এবং পরকালে ভোগ করতে হবে কঠিন শাস্তি । এ সম্পর্কে আল্লাহ বলেন যালিমদের জন্য পরকালে কোন দরদী বন্ধু থাকবে না এবং তাদের জন্য কোন সুপারিশকারীও হবে না যার কথা মান্য করা হবে । (সূরা মুমিন ১৮)
অন্যত্র তিনি আরো বলেন যালিমদের জন্য কোন সাহায্যকারী থাকবে না (সূরা হজ্জ ৭১)
আল্লাহ তাআলা অন্যত্র বলেন ঈমানদার ব্যতীত যারা ঈমান আনে ও সৎকম করে এবং আল্লাহকে বারবার স্মরণ করে ও অত্যাচারিত হবার পর প্রতিশোধ গ্রহন করে । অত্যাচারীরা শীঘ্রই জানবে তাদের গন্তব্যস্থল কোথায় । (সূরা শুআরা ২২৭) https://bit.ly/3bgVIz3
উপরোক্ত আয়াত দ্বারা আল্লাহ একে অপরের উপর অত্যাচার করা হতে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন । কারণ অত্যাচারীর জন্য কিয়ামতের দিন কোন সাহায্য কারী থাকবে না ।সেদিন তার অত্যাচারের সমপরিমান নেকী অত্যাচারিত ব্যক্তিকে প্রদান করা হবে । যা হবে তার জাহান্নামের কারন ।এজন্য জুলুম অত্যাচার থেকে বিরত থাকতে হবে https://bit.ly/3bgVIz3
যারা কুফরি করে এবং অপরকে আল্লাহর পথ হইতে নিবৃত্ত করে তিনি তাদের কর্ম ব্যর্থ করিয়াদেন। (২) যারা ঈমান আনে সৎকর্ম করে এবং মুহাম্মদের প্রতি যাহা অবতীর্ণ হইয়াছে তাহাতে বিশ্বাস করে আর উহাই তাহাদের প্রতিপালক হইতে প্রেরিত সত্য তিনি তাহাদের মন্দ কর্মগুলি বিদূরিত করিবেন এবং তাহাদের অবস্থা ভালো করিবেন। (৩) ইহ এই জন্য যে যাহারা কুফরী করে তাহারা মিথ্যার অনুসরণ করে এবং যাহারা ঈমান আনে তাহারা তাহাদের প্রতিপালক প্রেরিত সত্যের অনুসরণ করে । এইভাবে আল্লাহ মানুষের জন্য তাহাদের দৃষ্টান্ত প্রদান করেন । https://tukitakisabtips.blogspot.com/2021/01/blog-post_22.html
(৪) অতএব যখন তোমরা কাফিরদের সহিত যুদ্ধে মুকাবিলা কর তখন তাহাদের গর্দানে আঘাত কর ,পরিশেষে যখন তোমরা উহাদিগকে সম্পূর্ণরূপে পরাভূত করিবে তখন উহাদিগকে কষিয়া বাধিবে অতঃপর হয় অনুকম্প নয় মুক্তিপণ। তোমরা জিহাদ চালাইবে যতক্ষণ না যুদ্ধ ইহার অস্ত নামাইয়া ফেলে । ইহাই বিধান । ইহা এইজন্য যে আল্লাহ ইচ্ছা করিলে উহাদিগকে শাস্তি দিতে পারিতেন কিন্তু তিনি চাহেন তোমাদের একজনকে অপরের দ্বারা পরীক্ষা করিতে । যাহারা আল্লাহর পথে নিহত হন তিনি কখনও তাহাদের কর্ম বিন্ষ্ট হইতে দেন না ।
(৫) তিনি তাহাদিগকে সৎপথে পরিচালিত করেন এবং তাহাদের আবস্থা ভালো করিয়া দেন । (৬) তিনি তাহাদের দাখিল করিবেন জান্নাতে যাহারা কথা তিনি তাহাদিগকে জানাইয়াছিলেন । (৭) হে মুমিনগন যদি তোমরা আল্লাহকে সাহায্য কর আল্লাহ তোমাদিগকে সাহায্য করিবে এবং তোমাদের অবস্থান দৃঢ় করিবেন । (৮) যাহারা কুফরী করিয়াছে তাহাদের জন্য রহিয়াছে দুর্ভোগ এবং তিনি তাহাদের কর্ম ব্যর্থ করিয়া দিবেন । (৯) ইহা এই জন্য যে আল্লাহ যাহা অবতীর্ণ করিয়াছেন উহারা তাহা অপছন্দ করে । সুতরাং আল্লাহ উহাদের কর্ম নিষ্ফল করিয়া দিবে ।
(১০) উহারা কি পৃথিবীতে পরিভ্রমন করে নাই এবং দেখে নাই উহাদের পূর্ববতীদের পরিণাম কি হইয়াছে । আল্লাহ উহাদিগকে ধ্বংস করিয়াছেন এবং কাফিরদের জন্য রহিয়াছে অনুরূপ পরিণাম । (১১) ইহা এইজন্য যে আল্লাহ তো মুমিনদের অভিভাবক এবং কাফিরদের তো কোন অভিভাবকই নাই ।
(১২) যাহারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আল্লাহ তাহাদিগকে দাখিল করিবেন জান্নাতে যাহার নিম্নদেশে নদী প্রবাহিত কিন্তু যাহারা কুফরী করে উহারা ভোগ বিলাসে মত্ত থাকে এবং জন্তু জানোয়ারের মত উতর পূর্তি করে আর জাহান্নামই উহাদের নিবাস । (১৩) উহারা তোমার যে জনপদ হইতে তোমাকে বিতাড়িত করিয়াছে তাহা অপেক্ষা অতি শক্তিশালী কত জনপদ ছিল আমি উহাদিকে সাহায্যকারী কেহ ছিল না ।
(১৪) যে ব্যক্তি তাহার প্রতিপালক প্রেরিত সুস্পষ্ট প্রমাণের উপর প্রতিষ্টিত সে কি তাহার ন্যায় যাহার নিকট নিজের মন্দ কর্মগুলি শোভন প্রতীয়মান হয় এবং যাহারা নিজ খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে ।
অতএব একটু বুঝার চেষ্টা করুন আর সকল পাপ কাজ বা খারাপ কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখুন । পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ুন । পবিত্র কোরআন পড়ুন।